কলেজে
যেতে, ইস্কুল যেতে তোমরা ‘ও’ কে রোজই লক্ষ্য করে থাকো। আর নানা রকম ভাবনা মনের
ভিতর ঘুরপাক খায়। খাবেই তো বস। এটা তো ঘুরপাক খাওয়ারই সময়। যাই হোক তা তোমাদের এই ‘ও’
কে জানার আগ্রহ থেকেই পোস্টটি টাইপ করার ইচ্ছে হল। রোজ দেখলেও মনে যে কি চলছে তা উপরওয়ালাও জানেন
না। তবু বিন্দু তে সিন্দু খোঁজার এক খুদ্র চেষ্টা আরকি? কমেন্ট দেখেই বুঝতে পারবো
কতটা সার্থক হল পোস্ট করা।
আলসেমির কারনে এই পোস্ট টা এতদিন টাইপ করতে পারিনি।
আর যদি ঠিক মত ফিডব্যাক না পাই তবে বাংলায় আর পোস্টই করব না।
ধন্যবাদ এবিপি কে। পোস্টটি সম্পূর্ণ আমার নিজের লেখা
নয়। একটি পত্রিকা থেকে টাইপ করা। মাঝে আমি কিছু পরিবর্তন করেছি তবে মূল
ব্যাপারটিকে একই রেখেছি।
১। ন্যাকামো করাটা মেয়েদের জন্মগত
অধিকার- মেয়ে without ন্যাকামো? শুনে মনে হচ্ছে ছেলে without দাঁড়ি! তবে মা লক্ষ্মীদের যোগ্যতায় ভেরিয়েশন আছে, কেউ ন্যাকামোতে মাধ্যমিকের
গণ্ডি ডিঙোতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছে, আবার কেউ স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি করে ফেলেছে! যেন
ব্যাপারখানা হল, ইয়ে ‘দোস্তি’ হম (মেয়ে + ন্যাকামো) কভি নেহি তোড়ঙ্গে!!
